So you want to subscribe to Read?

Thank you, we think you’re awesome.

[add your subscribe form here]

এআই যুগে কেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ

এআই যুগে রিজিক, ভাগ্য, তাগদীর ও জীবিকা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, কারণ প্রযুক্তি যেমন নতুন সুযোগ তৈরি করছে, তেমনই অনেক প্রচলিত কাজের ধরন বদলে দিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের দক্ষতাকে প্রতিস্থাপন করছে, ফলে কর্মসংস্থানের ধরনে ব্যাপক পরিবর্তন আসছে। এই বাস্তবতায়, মানুষকে শুধু মেধা ও পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করলেই চলবে না; বরং ভাগ্যের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে এবং রিজিকের জন্য নতুন পথ খুঁজতে হবে। তাগদীর বা পূর্বনির্ধারিত ভাগ্যের ধারণা এখানে নতুন মাত্রা পাচ্ছে, কারণ প্রযুক্তি কারো জন্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলছে, আবার কারো জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। তাই এআই-চালিত দুনিয়ায় জীবিকা নির্বাহের জন্য শুধু দক্ষতা বাড়ানো নয়, বরং ভাগ্যকে অনুকূলে আনার জন্য নতুন সুযোগ গ্রহণ করাও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

আল্লাহর পক্ষ থেকে রিজিক, ভাগ্য, তাগদীর লিখে রাখার পেছনে গভীর হিকমত (জ্ঞান ও উদ্দেশ্য) রয়েছে। তিনি পূর্ব থেকেই সবকিছু জানেন এবং তাঁর জ্ঞানের সীমা নেই। তবে, এই নির্ধারণ মানে এই নয় যে, মানুষ চেষ্টা করতে পারবে না বা তার ভবিষ্যৎ বদলাতে পারবে না। বরং, আল্লাহ তাগদীর নির্ধারণ করেছেন, কিন্তু মানুষকে ইচ্ছাশক্তি ও চেষ্টা করার সুযোগও দিয়েছেন।

এটি আল্লাহর অপার করুণা ও ন্যায়বিচারেরই একটি নিদর্শন।

পরীক্ষা ও দায়িত্ব: দুনিয়ায় প্রতিটি মানুষকে পরীক্ষা করা হয়, কে কীভাবে চেষ্টা করে, ধৈর্য রাখে, এবং সঠিক পথ অবলম্বন করে।
সঠিক ব্যবস্থা ও ন্যায়বিচার: আল্লাহর জ্ঞানের মধ্যে কোনো ভুল নেই। তিনি জানেন কোন ব্যক্তি কী করবে এবং সে অনুযায়ী তার জন্য ব্যবস্থা করে রেখেছেন।
বিশ্বাস ও আত্মসমর্পণ: মানুষ যাতে সবসময় আল্লাহর ওপর নির্ভর করে এবং বুঝতে পারে যে, সবকিছুই তাঁর হিকমতের (জ্ঞানের) অংশ।